বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম - পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম

প্রিয় পাঠক আপনি কি বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানতে চাচ্ছেন , তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে বিস্তারিত শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন জন্ম নিবন্ধন সম্পর্কিত সকল ধরনের তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত।
বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম - পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম
জন্ম নিবন্ধন হচ্ছে একজন মানুষের জন্য প্রথম রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি সনদ। তাই আমাদের দেশের প্রত্যেকটি নাগরিকের জন্য জন্ম নিবন্ধন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সনদপত্র। বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রমাণ পএ। চলুন তাহলে দেরি না করে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম - পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম ভূমিকা

জন্ম নিবন্ধন হচ্ছে একজন মানুষের প্রথম রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি। একজন বাচ্চার জন্য বা ছোট বয়সে দেশের নাগরিক হওয়ার জন্য প্রথম প্রমাণ হচ্ছে জন্ম নিবন্ধন। আমরা সাধারণত যখন বাচ্চার জন্ম নিবন্ধনের প্রয়োজন পড়ে তখন আমরা জন্ম নিবন্ধন করতে যায়। এবং সে সময় গিয়ে নানান রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আমরা অনেকেই ভাবি বাচ্চার বয়স কম হলে জন্ম নিবন্ধন করা যায় না। তবে আপনি জন্মের পরপরই বাচ্চার জন্ম নিবন্ধন করতে পারবেন। 
এবং জন্ম নিবন্ধন অত্যন্ত জরুরি একটি ডকুমেন্ট। তাই আজকের পোস্টে আপনাদের বিস্তারিত জানাবো বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম , পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম , জন্ম নিবন্ধন বাংলা থেকে ইংরেজি করার নিয়ম অনলাইনে কিভাবে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করবেন , মোবাইল দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই , জন্ম নিবন্ধন ফি কত টাকা , জন্ম নিবন্ধন সংশোধন , সহ আরো বেশ কিছু উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত। তাই আজকের পোস্টটি গুরুত্ব সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

জন্ম নিবন্ধন কি

প্রথমেই আমাদের জানতে হবে জন্ম নিবন্ধন কি। আমাদের সকলেরই জেনে রাখা উচিত জন্ম নিবন্ধন হল একটি সত্য জন্ম নেওয়া বাচ্চার তথ্যাবলী সরকারি রেজিস্টার খাতায় লিপিবদ্ধ করার একটি পদ্ধতি। এবং বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করার সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ এবং সবচেয়ে বড় প্রমাণপত্র হচ্ছে জন্ম নিবন্ধন। তাই আপনাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করার জন্য অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন করতে হবে। তবে আগে জন্ম নিবন্ধন করতে নানান রকম বিরম্বনাই পড়তে হতো। তবে বর্তমান সময়ে অনলাইনেই ঘরে বসে জন্ম নিবন্ধন করা যায়। এবং এটিকে ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন ও বলা হয়।

জন্ম নিবন্ধনের প্রয়োজনীয়তা

বর্তমানে জন্ম নিবন্ধন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রমাণ পত্র। বর্তমানে অনেক ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় পত্রের চেয়ে জন্ম নিবন্ধনের গুরুত্ব বেশি। বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে যখন তারা স্কুল কলেজ সহ নানান রকম কার্যক্রমের ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। যেহেতু বাংলাদেশে নাগরিকত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ সনদ হচ্ছে জন্ম নিবন্ধন। তাই প্রত্যেকটি নাগরিকের উচিত সঠিক সময়ে বাচ্চার এবং সকলের ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সম্পন্ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া শিশুদের ক্ষেত্রে জন্ম হওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে শিশুর জন্ম নিবন্ধন করে নেওয়া সবচেয়ে উত্তম।

বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম

বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করার জন্য প্রথমেই আপনাকে যেটি করতে হবে। অনলাইনে শিশুর নাম , জন্ম তারিখ , পিতা মাতার নাম , ঠিকানা , ইত্যাদি দিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এরপর আবেদনের প্রিন্ট কপি ডাউনলোড করে সেখানে আপনার ওয়ার্ডের মেম্বার বা কাউন্সিলরের স্বাক্ষর নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ পৌরসভা কাউন্সিলর অফিস বা সিটি কর্পোরেশনে জমা দিতে হবে।
পূর্বে যদিও জন্ম নিবন্ধন করতে শিশু জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করলেই হত। তবে বর্তমান সময়ে বিশেষ করে ২০২১ সালের পরে জন্মগ্রহণ করা বাচ্চাদের ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন করতে হলে অবশ্যই বাবা ও মায়ের ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধনের কপির দরকার হবে। আমরা যেটা অনেকেই জানিনা। এবং না জানার ফলে অনেকেই বাচ্চার জন্ম নিবন্ধন করতে গেলে নানান রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় বিভিন্ন সময়। তাই আজ আমরা আপনাদের জানাবো বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি প্রয়োজন সেই বিষয়ে বিস্তারিত।

বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে

০ থেকে ৪৫ দিন পর্যন্ত বাচ্চার জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে

  • প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে https://bdris.gov.bd/
  • অনলাইনে আবেদন করা ফরমের প্রিন্ট কপি।
  • শিশুর সত্য তোলা এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • শিশুর জন্মস্থান বা জন্ম তারিখের প্রমাণপত্র {সেটি হাসপাতাল অথবা ক্লিনিক যেখানে শিশুর জন্ম হয়েছে সেখানে থেকে সংগ্রহ করতে হবে}।
  • পিতা ও মাতা দুজনের ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপি প্রদান করতে হবে।
  • পিতা এবং মাতা দুজনেরই জাতীয় পরিচয় পত্র এর ফটোকপি প্রদান করতে হবে।
  • বাড়ির হোল্ডিং নাম্বার এবং হোল্ডিং ট্যাক্সের সনদ রশিদ বিল প্রদান করতে হবে।

৪৬ দিন থেকে। ৫ বছর পর্যন্ত বাচ্চার জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে।

  • অনলাইনে আবেদন করা ফরমের প্রিন্ট কপি।
  • সদ্য তোলা এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • চিকিৎসক কর্তৃক প্রত্যয়নপত্রের সত্যায়িত কপি।
  • পিতা ও মাতা দুজনের ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি।
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
  • জমির দলিলের কর বা বিদ্যুৎ বিল বা ট্যাক্স প্রদানের রশিদ এর কপি।
  • কাউন্সিলর অথবা মেম্বার থেকে নেওয়া নাগরিকত্বের সনদপত্রের কপি।
  • বাচ্চার টিকা প্রদানের কার্ড এর সনদপএ।

পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম

প্রথমে আপনাকে https://bdris.gov.bd/ অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে , এরপর প্রথম বাক্সে আপনার পুরাতন বা হাতে লেখা জন্ম নিবন্ধন নম্বর ১৬ সংখ্যার হয়ে থাকে তাহলে আপনি ১৬ সংখ্যার নম্বরটি ১৭ সংখ্যা করুন, এরপর আপনার জন্ম নিবন্ধন দিয়ে যাচাই করে দেখুন অনলাইনে আছে কিনা।
যদি অনলাইনে থাকে তাহলে শুধুমাত্র ইংরেজি নাম ও ঠিকানা যুক্ত করার আবেদন করুন যদি আপনার তথ্যসমূহ বাংলা ও ইংরেজি দুটি ভাষাতেই থাকে তাহলে আর কিছু করার প্রয়োজন নেই , আপনার নিবন্ধনটি তাহলে ইতিমধ্যে অনলাইন করা আছে, তবে যদি আপনার জন্ম সনদে কোন ভুল থাকে তাহলে আপনি সংশোধন করার জন্য আবেদন করতে পারেন।

জন্ম নিবন্ধন বাংলা থেকে ইংরেজি করার নিয়ম

  • অনলাইনে আপনার জন্ম নিবন্ধন বাংলা থেকে ইংরেজি করতে হলে প্রথমে চেক করে নিন আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বরটি ১৭ ডিজিটের কিনা, পরবর্তী ধাপে আবেদনের তথ্যসমূহ বাংলার পাশাপাশি ইংরেজিতে দিতে হবে এবং আবেদন পত্রটি সাবমিট করতে হবে।
  • প্রথমে আপনাকে https://bdris.gov.bd/ এই ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করতে হবে এখান থেকে জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধন আবেদন মেনুতে ক্লিক করতে হবে।
  • প্রথম বক্সে আপনার ১৭ ডিজিট এর নিবন্ধন নম্বর লিখুন ও জন্ম তারিখ সিলেক্ট করুন তারপর অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করে আপনার নিবন্ধন তথ্য খুঁজুন অনুসন্ধান বাটন বা সার্চ বাটনে ক্লিক করার পর আপনার নিবন্ধন এন্ট্রি টি দেখতে পাবেন এরপর নির্বাচন বাটনে ক্লিক করুন এবং কনফার্ম করুন।
আরও পড়ুনঃ জমি খারিজ করার পদ্ধতি - জমি খারিজ করতে কতদিন সময় লাগে
  • এই প্রক্রিয়ায় আপনাকে নিবন্ধন কার্যালয় বাছাই করতে হবে, এখানে আপনার দেশ বিভাগ জেলা সিটি কর্পোরেশন বা উপজেলা সিলেক্ট করে আপনি যে পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন পরীক্ষা নিবন্ধন করেছিলেন তা বাছাই করুন।
  • এর পরের বক্সে শুধুমাত্র ইংরেজি তথ্যগুলো একটি একটি করে সিলেক্ট করে নতুনভাবে ইংরেজিতে লিখুন, এবার সংশোধনের কারণ ভুল ভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে এটি সিলেক্ট করুন।
  • এরপর জন্ম নিবন্ধনের ঠিকানা সমূহ যেমন জন্মস্থানের ঠিকানা বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা ইংরেজিতে লিখুন।
  • সব শেষ ইংরেজি তথ্য যুক্ত করার জন্য যিনি আবেদন করছেন তার বিস্তারিত তথ্য গুলো পূরণ করতে হবে সবশেষ ফি আদায় অপশনটি যেভাবে আছে সেভাবে রেখে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে আবেদনটি সম্পন্ন করুন, এরপর আবেদন ফরমটি নিয়ে নির্ধারিত তারিখের আগেই আপনার বাছাইকৃত ইউনিয়ন বা সিটি কর্পোরেশন অফিসে যোগাযোগ করুন।

অনলাইন এ কিভাবে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করবেন

  • বর্তমানে আমাদের জীবনে চলার পথে বিভিন্ন ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট, জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার মাধ্যমে খুব সহজে জেনে নেওয়া যাই এটি আসল কিনা বা এটি অনলাইন করা কিনা তবে এটি যাচাই করার জন্য খুব বেশি তথ্যের প্রয়োজন হয় না, প্রথমে আপনি https://bdris.gov.bd এই ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করুন এবং প্রথম বক্সে জন্ম নিবন্ধন এর ১৭ ডিজিটের নম্বর দিন এবং পরের বক্সে জন্ম নিবন্ধনের তারিখ দিন।
  • এরপর নিচের কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করলে আপনাকে নতুন একটি পেজে নিয়ে যাওয়া হবে সেই পেজে গিয়ে জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও জন্ম তারিখ দেওয়ার ইনপুট বক্সের নিচে একটি ক্যাপচার বক্স দেখতে পাবেন, সেই ক্যাপচার বক্সটি পূরণ করে সার্চ বাটনে ক্লিক করলে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার অনুযায়ী তথ্য দেখতে পারবেন।

মোবাইলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই

  • আপনি কি জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে এই https://bdris.gov.bdওয়েব সাইটে ভিজিট করতে হবে, এই ওয়েবসাইটে জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত সকল তথ্য পাবেন এই ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করে প্রয়োজনীয় তথ্য লিখে সার্চ করলে আপনি জন্ম সনদ যাচাই করতে পারবেন।
  • এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার পর আপনি একটি ফর্ম দেখতে পাবেন, সেখানে প্রথমে আপনাকে জন্ম নিবন্ধনের নাম্বার প্রবেশ করাতে হবে এবং জন্ম নিবন্ধনের নাম্বারটি ১৭ ডিজিট হওয়া লাগবে,জন্ম নিবন্ধন দিয়ে পাসপোর্ট করা যাবে কি না।
আরও পড়ুনঃ ঘরে বসে অনলাইনে ফ্রি টাকা ইনকাম করার ১৮ টি পদ্ধতি
  • জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দেওয়ার পরবর্তী বক্সে আপনি জন্ম তারিখ নির্বাচন করার একটি বক্স পাবেন এবার সেই বক্স সে ক্লিক করে আপনার জন্ম তারিখ নির্বাচন করুন।
  • ফরম টিকিট সকল তথ্য সঠিকভাবে সম্পন্ন বা পূরণ করার হলে এরপর আপনি সার্চ বাটনে ক্লিক করুন সার্চ বাটনে ক্লিক করার আগে পুনরায় আপনার দেওয়া তথ্যগুলি ভালোভাবে যাচাই করে নিন।

জন্ম নিবন্ধন ফি কত টাকা

  • জন্ম নিবন্ধন ফি কত টাকা এ ব্যাপারে সাধারণ মানুষের ধারণা কম থাকার কারণে বিভিন্ন সময় আমরা নানা রকম বিড়ম্বনায় পরি বা অতিরিক্ত টাকা খরচ করে ফেলি , নিচে জানব অনলাইন নিবন্ধন ফি কত টাকা এ ব্যাপারে।
  • নতুন জন্ম নিবন্ধন ফিঃ
  • শিশু ভুমিষ্ট হওয়ার পর থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য কোন টাকা লাগে না
  • বাচ্চার বয়স ৪৫ দিন থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত হলে নতুন জন্ম নিবন্ধন এর জন্য ২৫ টাকা ফি লাগে
  • পাঁচ বছরের উপরে যেকোনো বয়সী মানুষের নতুন জন্ম নিবন্ধন ফি ৫০ টাকা

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন

  • যেকোনো বয়সী মানুষের জন্ম নিবন্ধনের তারিখ সংশোধন করার জন্য ফি হল ১০০ টাকা
  • সংশোধনকারী ব্যক্তির নাম পিতামাতার নাম ঠিকানা বা অন্যান্য তথ্য সংশোধন করার ফি ৫০ টাকা
  • জন্ম নিবন্ধনের বাংলা ও ইংরেজি সংশোধনের জন্য ফি হলো ৫০ টাকা
  • জন্ম নিবন্ধনের তথ্য সংশোধনের পর বাংলা ও ইংরেজি জন্য নিবন্ধন সনদের জন্য কোন প্রকার টাকা লাগে না

বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম - পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আশা করছি উপরের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে করার মাধ্যমে আপনি ইতিমধ্যেই বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম সহ জন্ম নিবন্ধনের সকল খুঁটিনাটি তথ্য ইতিমধ্যেই বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত আরো কোনো তথ্য জানার থাকলে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। এরকম তথ্যবহুল পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url